ভারতঃ জীববৈচিত্র,মানবসভ্যতা ও প্রকৃতির এক অদ্বিতীয় উদাহরণ
পৃথিবীতে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জনসংখ্যার দেশ ভারত। আনুমানিক ১.৩ বিলিয়ন মানুষের বসবাস এদেশে। এদেশের প্রধান প্রধান চিত্র হচ্ছে রাজস্থানের বিশাল মরুভূমি, গোঁয়ার অনিন্দ্য সুন্দর সমুদ্র সৈকত, সবুজের বিশাল সমারোহ কেরালার চা বাগান এবং ব্যস্ত শহর মুম্বাই ও কলকাতা। এছাড়াও, প্রকৃতির দুহাত ভরে ঢেলে দেয়া সৌন্দর্য্য, বৈচিত্রপূর্ণ সাংস্কৃতি ও বহু ধর্মের দেশ ভারত সম্পর্কে জানতে গেলে আপনার মনোজগৎ অনেকাংশে সমৃদ্ধ হয়ে ওঠবে। আপনার মনে হয়তো কখনো অজান্তেই প্রশ্ন জেগেছে যে, এত বৈচিত্রতে ভরপুর দেশটির প্রধান ভাষা কোনটি কিংবা কয়টি বা হয়তো ভেবেছেন পৃথিবীতে বলিউডের অবস্থান কতটুকু উঁচুতে। আজকে আপনার সাথে সাথে আমরাও জেনে নিবো রহস্যময় দেশটির নানান অজানা তথ্য।
ভারতীয় মানুষ সম্পর্কে ৯ টি কৌতুহলোদ্দীপক কথা
ভারতে মানুষের সংখ্যা প্রায় ১.৩ বিলিয়ন। এই বিশাল সংখ্যাক মানুষের মতোই ভারতের প্রকৃতি,ভূদৃশ্য ও ইতিহাসও বিশাল।
১. ঘাতকের হাতে প্রাণ হারান ভারতের একমাত্র মহিলা প্রধানমন্ত্রী
ভারতের একমাত্র মহিলা প্রধানমন্ত্রী ছিলেন জওহর লাল নেহেরুর মেয়ে ইন্দিরা গান্ধী। যদিও অনেকে মহাত্মা গান্ধীর সাথে নামের মিলের কারনে তার মেয়ে বলেই জানেন।
ইন্দিরা গান্ধী ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৮৪ সালে তিনি তার সরকারী অফিসেই ঘাতকের হাতে প্রাণ হারান। এর আগে তিনি ১৯৮০ সালে আরেকবার প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হয়েছিলেন।
২. প্রতিকী হিসেবে এখনো ব্যবহার হয়ে আসছে মাদার তেরেসার সাদা শাড়ী
১৯৪৮ সালে মাদার তেরেসা তার বিখ্যাত শাড়ীটি দান করেন। তার চাওয়া মতে এখনো শাড়ীটির অনুরুপ শাড়ী ভারতের মিশনারীর সন্ন্যাসীরা পরিধান করে থাকেন। ১৯১০ সালে মেসিডোনিয়ায় জন্ম নেয়া মাদার তেরেসা ‘কলকাতার সাধু’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন।
তিনি ছিলেন রোমান ক্যাথলিক ধর্মের অনুসারী। মাদার তেরেসা অধিকার বঞ্চিত ও অসহায় মানুষদের সেবায় তার জীবন উৎসর্গ করেছেন যদিও অনেকেই তার এসব সেবামূলক কাজকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মনে করতেন।
৩. ভারতীয় বিয়ে মানেই বর্ণময় সব আয়োজন
ভারতীয় বিয়েতে হাতে মেহেদী নিয়ে কোনো মেয়ে বাড়ির কাজ করতে পারেনা। এসব বিবাহ অনুষ্ঠান তিনদিন থেকে এক সাপ্তাহ পর্যন্ত হয়ে থাকে। গণেশ পূজোর মাধ্যমে বিয়ের মূল আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
বর-কনে, পরিবার ও আত্মীয়স্বজনদের সৌভাগ্যের উন্নতির জন্য একটি অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। পরেরদিন বর-কনের বন্ধুরা হাতে মেহেদী আঁকে।
একইদিন সন্ধ্যায় সঙ্গীতের আয়োজন করা হয় অতিথিদের সংবর্ধনা জানাতে। এরকম কয়েকদিন ব্যাপি ও নানান আয়োজনের মধ্য দিয়ে আর কোথাও বিয়ে হতে দেখা যায় না। ভারতের বিভিন্ন আকর্ষনীয় দিকগুলোর একটি হচ্ছে ভারতের বিবাহ অনুষ্ঠান।
৪. পৃথিবীতে তৃতীয় সর্বোচ্চ বিলিয়নার বাস করে ভারতে
সম্পদের দিক থেকেও পিছিয়ে নেই ভারত। অঢেল সম্পদের মালিক ভারত। বর্তমান ভারতে ৩০ মিলিয়ন ডলার সম্পদ রয়েছে মাত্র ৬ হাজার ৮৮৪ জন মানুষের হাতে।
বিশাল এদেশে বিলিয়নার রয়েছে ১৪০ জন যা পৃথিবীতে তৃতীয় সর্বোচ্চ। এই তালিকায় প্রথম ও দ্বিতীয় দেশের নাম আমেরিকা ও চীন।
৫. ভারতের জনসংখ্যার বেশির ভাগই হিন্দু ধর্মালম্বি
ভারতের প্রায় ৮০% মানুষ প্রাচীন হিন্দু ধর্মালম্বি। পৃথিবীতে সবচেয়ে হিন্দু ধর্মের মানুষ বাস করে ভারতে। মাত্র ১৫% রয়েছে মুসলিম ও শিখ। প্রায় মিলিয়নের কাছাকাছি রয়েছে জৈন ও খৃষ্ঠান ধর্মালম্বি।
৬. একাধিক জাতীয় ভাষার দেশ ভারত
বহুদিক থেকে বর্ণময় ভারত এক্ষেত্রেও বর্ণময়। বহুল ভাষা প্রচলিত আছে দেশটিতে। সংবিধান অনুযায়ী দেশটির কেন্দ্রীয় ভাষার সংখ্যা ২৩টি। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় হিন্দি।
তবে ভারতীয় সংবিধান এই ভাষাগুলোর প্রত্যেকটিকেই সমান গুরুত্ব দিয়েছে।
৭. ভারতে শাড়ির প্রচলন হয়েছে ৫০০০ হাজার বছর আগে
প্রাচীন ভারতে শাড়ির প্রচলন হয়েছিল ৩০০০ খৃষ্টাব্দে। সে হিসেবে দেখা যায় ভারতীয় শাড়ির বয়স প্রায় ৫০০০ বছর। ভারতীয় নারীরা বিভিন্ন উপলক্ষ্যে শাড়ি পরিধান করে থাকে।
বিয়েতে লাল শাড়ি পরা ভারতীয় সাংস্কৃতিকে নির্দেশ করে। বলা যায়, বিভিন্ন সামাজিক, ধর্মীয় কিংবা যেকোনো অনুষ্ঠানে শাড়ি পরা ভারতীয় ঐতিহ্য।
৮. উন্নত শিক্ষা ব্যবস্থা
ভারতে শিক্ষিতের হার প্রায় ৭০% এর কাছাকাছি। বলা যায়, ভারত শিক্ষার দিক থেকেও দারুণ অগ্রগামী। এই হার দিন দিন বেড়েই চলছে। সারা বিশ্বে এই শিক্ষিতের হার ৮৬%।
শিক্ষা ব্যবস্থার এই অগ্রগতি ভারতেক নিশ্চয় এক অন্যান্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে যা ভারতকে আরো একটি নতুন পরিচয় দিবে।
৯. দাবা খেলার উৎপত্তি হয়েছে ভারতে
বিশ্বব্যাপি সমাদৃত খেলাগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে দাবা খেলা। যা আমাদের এই অঞ্চলে ‘চতুরঙ্গ’ নামেও পরিচিত। এই প্রাচীন খেলাটি ভারতে ১৫০০ বছর আগে উৎপত্তি হয়েছিল।
দাবা খেলার ধারণা এসেছিল ৭ম শতাব্দিতে যুদ্ধ খেলা থেকে। ভারতের উত্তর-পশ্চিম অঞ্চলের প্রথম দাবা খেলার শুরু হয়েছিল।
ভারতের অর্থনীতি নিয়ে ৭ টি চমকপ্রদ তথ্য
বিশ্ব অর্থনীতির অন্যতম শক্তি হচ্ছে ভারত। আগামী ১০ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে ভারত পৃথিবীতে তৃতীয় বৃহত্তম শক্তি হিসেবে হাজির হবে বলে মনে করা হয়।
১. ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি
ক্রয় ক্ষমতার দিক থেকে ( অর্থনৈতিক উৎপাদনশীলতা ও জীবনযাত্রার মান তুলনা করে ) ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনৈতিক শক্তি।
২. ভারতের বন্ধ মুদ্রা বিধিনিষেধ
ভারতীয় মুদ্রা একটি বন্ধ মুদ্রা- যা দেশের বাইরে নেওয়া এবং দেশের ভেতরে আনার ক্ষেত্রে কঠোর বিধিনিষেধ মানতে হয়। বাইরে থেকে আসা দর্শনার্থীদের নগদ টাকা সাথে নিয়ে আসতে হয় এবং সেগুলো বিমানবন্দর ব্যাংক কিংবা বুথ থেকে এক্সচেঞ্জ করে নিতে হয়।
আরো একটি উপায়ে টাকা বিনিময় করার সুযোগ রয়েছে সেটা হচ্ছে দেশের ভেতরে থাকা এটিএম বুথ ব্যবহার করা।
৩. বিশ্ব মঞ্চে বলিউড জ্বলজ্বল করা নাম
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি চলচিত্র মুক্তি পেয়ে থাকে বলিউড থেকে। হলিউডের চেয়েও বেশি চলচিত্র মুক্তি পায় বলিউড থেকে। প্রতি বছর বলিউড থেকে ১৫০০ থেকে ২০০০ চলচিত্র মুক্তি পেয়ে থাকে।
৪. ভারতীয় রেলওয়ের পাওয়ার হাউজ
শোনে অবাক হবেন যে, ভারতের রেলওয়ে পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি লোকবল নিয়োগ দিয়ে থাকে। প্রায় ১.৪ মিলিয়ন কর্মচারী সাথে নিয়ে ভারতীয় রাষ্ট্রীয় মালিকাধীন রেলওয়ের নেটওয়ার্ক একটি বিশাল নেটওয়ার্ক পরিচালনা করে যার বিস্তৃত প্রায় কয়েক হাজার মাইল পর্যন্ত।
এই বিশাল নেটওয়ার্ক প্রতিদিন প্রায় ২৩ মিলিয়ন যাত্রী পরিবহনে সাহায্য করে থাকে।
৫. লাখের কাছাকাছি সংবাদপত্র
সংবাদ প্রকাশনার দিক থেকে ভারত বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। আরো চমকানোর মতো তথ্য হচ্ছে দেশটিতে প্রায় এক লাখ প্রকাশনা এবং তেরোশ মিলিয়ন পাঠক রয়েছে।
৬. আউটসোর্সিং বিশেষজ্ঞ
বিশ্বের মোট আউটসোর্সিংয়ের প্রায় ৬৭% সম্পূর্ণ হয় ভারতে। ভারতীয় আইটি শিল্পের মূল্য রয়েছে প্রায় ১৫০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৭. ভারতের নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয়
বিহারের গ্রামাঞ্চলে বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় নালন্দা বিশ্ববিদ্যালয় পুনর্নির্মাণ হচ্ছে। খৃষ্টীয় পঞ্চম শতাব্দিতে এটি প্রথম শিক্ষা কেন্দ্র হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
তখন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে একটি বৌদ্ধ বিহার ছিল। বিশ্ববিদ্যালয়টির পুনর্নির্মাণে্র কাজ ২০২১-২২ সাল নাগাদ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টি নানান বিষয়ের উপরে ডিগ্রি প্রদান করবে।
ভারতীয় পানীয় ও খাদ্য নিয়ে ৫ টি মজার তথ্য
ভারতীয় মশলা, ভেষজ, শাকসবজি ও ফল দিয়ে তৈরি রান্নার কৌশল এতই সমাদৃত যে ইউরোপ থেকে সমুদ্রীয় অঞ্চল ক্যারিবিয়ান পর্যন্ত প্রভাব রেখেছে।
১. মানব ইতিহাসের প্রাচীনতম রান্না
ভারতীয় প্রাচীন রান্নার কৌশল মানব ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাচীনতম কৌশল। সারা পৃথিবীতে ভারতীয় রান্না ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিতি পেয়েছে। ভারত ভ্রমনে প্রকৃতির সৌন্দর্য্য উম্মোচনের সাথে সাথে ভারতীয় বৈচিত্রপূর্ণ রান্নাও নতুন ভাবে আবিষ্কার করতে পারবেন।
২. ভারতের চা’য়ের ইতিহাস ৭৫০ বছরের
১৮’ শতকে ব্রিটিশ রাজ শুরু করার ৭৫০ বছর আগে থেকেই ভারতে চা’য়ের প্রচলন ছিল। ভারতের ইতিহাস ঘাঁটতে গেলে দেখা যায় ৭৫০ বছর আগেই চা’য়ের কথা উল্লেখ রয়েছে এবং প্রাথমিক পর্যায়ে চা তেলে ভাঁজা সবজি জাতীয় খাবার হিসেবে পরিচিত ছিল।
১৮ শতকে যখন ভারতে ব্রিটিশ রাজ শুরু হয়েছিল তখন চীন থেকে চা রপ্তানি করা হতো। রপ্তানি নির্ভরতা কমাতে ভারতেই বানিজ্যিক ভাবে চা চাষ শুরু করা করা হয়।
৩. ভারতে কিছু কিছু রাজ্যে পানীয় নিষিদ্ধ করা হয়েছে
ভারতের অন্তত পাঁচটি রাজ্যে মদ কেনাবেচা নিষিদ্ধ। এ রাজ্যগুলোতে মদ্যপান করার বয়স ১৮ থেকে ৩০ এর মধ্যে।
আপনি গুজরাট,বিহার বা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল লক্ষদ্বীপে গিয়ে মদ জাতীয় কোনো পানীয় কিনতে পারবেন না। এছাড়াও, অনেক রাজ্যে ধর্মীয় ছুটির দিনে মদ কেনাবেচা একেবারে নিষিদ্ধ।
৪. ব্রিটিশ খাবারেও রয়েছে ভারতীয় খাবারের প্রভাব
চিকেন টিক্কা মশলা খাবারটি ব্রিটিনে খুবই জনপ্রিয় খাবার। কারো কারো মতে এই খাবারটি ব্রিটিনের অন্যতম জনপ্রিয় খাবার চিপস ও মাছকেও ছাড়িয়ে গেছে। যদিও এই খাবারটি ব্রিটিনে কিভাবে প্রচলিত হয়েছে তা নিয়ে মতভেদ রয়েছে।
এই খাবারটি ৭০’এর দশকে একজন বাংলাদেশী শেফ প্রথম বানিয়েছিল। আবার অনেকে বলে থাকেন, চিকেন টিক্কা খাবারটি বাটার চিকেন থেকে এসেছে যার একটি অংশ হচ্ছে চিকেন টিক্কা যা ভারতে ৫০০০ হাজার বছর আগে তৈরি হয়েছিল।
৫. এশিয়ার বৃহত্তম পাইকারি মশলার বাজার
দিল্লির খড়ি বাওলি হচ্ছে এশিয়ার বৃহত্তম পাইকারি মশলার বাজার। এই বাজারটি ১৭তম শতাব্দি থেকে চালু আছে এবং যে জায়গাটিতে এই বাজার বসে সেই জায়গার নামানুসারে এই বাজারের নামকরণ করা হয়েছে।
ভারতের বন্য প্রাণী সম্পর্কে ৩ টি তথ্য
পুরো বিশ্বের মোট ৪% জীববৈচিত্র রয়েছে ভারতে। ভারতের এই জীববৈচিত্রের অমায়িক সৌন্দর্য্য ছড়িয়ে আছে এর উপকূল অঞ্চল থেকে বনাঞ্চল পর্যন্ত।
১. ভারতে রয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে আদ্রতম পরিবেশ
মেঘালয় রাজ্যের উত্তর-পূর্ব দিকে ‘মেঘের আবাস্থল’ হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে আদ্রতম স্থান। এই বনাঞ্চলে প্রতি বছর গড়ে ১২,০০০ হাজার মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়।
এরমধ্যে প্রতিদিনই বৃষ্টিপাত হয় ৩৩ মিলিমিটার। মেঘালয় হচ্ছে কালো ভাল্লুক,পাঙ্গোলিন,জেব্রা,ডোরা কাটা হুপো পাখিসহ অনেক প্রজাতির গাছগাছালির অভয়াশ্রম।
২. সাদা বাঘের একমাত্র আশ্রয়স্থল ভারত
সাদা বাঘ একমাত্র ভারতেই দেখা যায়। সাদা বাঘ পিগমেন্টেশন গোত্রের যা অন্যন্যা জাতের বাঘেদের থেকে কিছুটা বড় আকৃতির হয়ে থাকে।
৩. ভারতের জাতীয় পশুর নাম রয়েল বেঙ্গল টাইগার
১৯৭২ সালে রয়েল বেঙ্গল টাইগারকে ভারতের জাতীয় পশু ঘোষণা করা হয়। ভারতের কর্ণাটকের একটি পার্কে দর্শনার্থীদের জন্য প্রচুর বাঘ বন্দি করে রাখা আছে।
যে কেউ চাইলেই সেখানে গিয়ে একসাথে এতগুলো বাঘ দেখতে পারবে।